ব্রণ হোক বা ফুস্কুড়ি— ত্বকের যত্নে নিমের ব্যবহার নতুন নয়। কাঁচা হলুদ, নিমের ঔষধি গুণের কথা জানেন এবং মানেন অনেকেই। তবে ত্বকের যত্নে তুলসীর ভূমিকাও কম নয়। তুলসীতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা ত্বক ভিতর থেকে পরিষ্কার করে তোলে।
তুলসীর উপকারিতা-
তুলসীপাতায় রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদান। ফলে রোগজীবাণু প্রতিরোধে তা সাহায্য করে। ছোটখাটো সংক্রমণ ঠেকাতে পারে। এতে প্রদাহনাশক উপাদান থাকায় জ্বালা, র্যাশের সমস্যায় আরাম দেয়। তৈলাক্ত ভাব নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। ব্রণের ঝুঁকি এড়াতে তুলসী উপকারী। বিশেষত, বর্ষার সময় বা টানা বৃষ্টি হলে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেড়ে যায়। এই সময় ত্বকে সংক্রমণের ঝুঁকিও ব়ৃদ্ধি পায়। তুলসীর গুণে এমন সংক্রমণ ঠেকানো সম্ভব।
নিমের উপকারিতা-
নিম গাছের ডাল, ছাল, পাতা— সব কিছুরই ঔষধি গুণ রয়েছে। ত্বকের পরিচর্যায় নিমের গুণ কিছু কম নয়। অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল, অ্যান্টিসেপ্টিক, প্রদাহনাশক উপাদান রয়েছে এতে। সেই কারণে, ব্রণ, ফুস্কুড়ির সমস্যায় নিমজল, নিমের ফেস প্যাক ব্যবহার হয়। কাঁচা হলুদের সঙ্গে নিমপাতা বেটে লাগালে ত্বক উজ্জ্বল হয়। নিমপাতা অ্যান্টি-ব্যাক্টিরিয়াল গুণে সমৃদ্ধ। ফলে, নিম জীবাণুনাশক হিসাবে দারুণ কাজ করে। রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে।
তুলসী এবং নিম— দুইয়েরই যথেষ্ট উপকারিতা রয়েছে। ব্রণ, ফুস্কুড়ির সমস্যার জন্য নিম ভাল। তুলসীও পারে সংক্রমণ ঠেকাতে। জ্বালা-চুলকানির সমস্যায় আরাম দেয় তুলসী। ত্বকের জেল্লা ফেরাতেও এটি কাজে লাগে।
যে ভাবে বানাবেন তুলসীর মাস্ক-
১ চা-চামচ তুলসীপাতা বাটা
৪-৫ ফোঁটা গোলাপজল
১ চা-চামচ চন্দনগুঁড়ো
৩-৪ ফোঁটা হোহোবা অয়েল
সমস্ত উপকরণ ভাল করে মিশিয়ে নিন। ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে মিশ্রণটি ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। তার পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিন। মাসে অন্তত চার বার তা ব্যবহার করুন। দাগছোপ দূর হয়ে ত্বক উজ্জ্বল হবে এতে।
নিমের মাস্ক বানানোর পদ্ধতি-
৮-১০টি নিমপাতা
১ টেবিল চামচ মুলতানি মাটি
২-৩ টেবিল চামচ গোলাপজল
নিমপাতা বেটে নিন, তার সঙ্গে যোগ করুন মুলতানি মাটি এবং গোলাপজল। সমস্ত উপকরণ মিশিয়ে পরিষ্কার মুখে মাখুন। মাস্ক শুকিয়ে এলে ধুয়ে ফেলুন। ব্রণ কমাতে, ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে মাস্কটি।
তুলসীর উপকারিতা-
তুলসীপাতায় রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদান। ফলে রোগজীবাণু প্রতিরোধে তা সাহায্য করে। ছোটখাটো সংক্রমণ ঠেকাতে পারে। এতে প্রদাহনাশক উপাদান থাকায় জ্বালা, র্যাশের সমস্যায় আরাম দেয়। তৈলাক্ত ভাব নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। ব্রণের ঝুঁকি এড়াতে তুলসী উপকারী। বিশেষত, বর্ষার সময় বা টানা বৃষ্টি হলে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেড়ে যায়। এই সময় ত্বকে সংক্রমণের ঝুঁকিও ব়ৃদ্ধি পায়। তুলসীর গুণে এমন সংক্রমণ ঠেকানো সম্ভব।
নিমের উপকারিতা-
নিম গাছের ডাল, ছাল, পাতা— সব কিছুরই ঔষধি গুণ রয়েছে। ত্বকের পরিচর্যায় নিমের গুণ কিছু কম নয়। অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল, অ্যান্টিসেপ্টিক, প্রদাহনাশক উপাদান রয়েছে এতে। সেই কারণে, ব্রণ, ফুস্কুড়ির সমস্যায় নিমজল, নিমের ফেস প্যাক ব্যবহার হয়। কাঁচা হলুদের সঙ্গে নিমপাতা বেটে লাগালে ত্বক উজ্জ্বল হয়। নিমপাতা অ্যান্টি-ব্যাক্টিরিয়াল গুণে সমৃদ্ধ। ফলে, নিম জীবাণুনাশক হিসাবে দারুণ কাজ করে। রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে।
তুলসী এবং নিম— দুইয়েরই যথেষ্ট উপকারিতা রয়েছে। ব্রণ, ফুস্কুড়ির সমস্যার জন্য নিম ভাল। তুলসীও পারে সংক্রমণ ঠেকাতে। জ্বালা-চুলকানির সমস্যায় আরাম দেয় তুলসী। ত্বকের জেল্লা ফেরাতেও এটি কাজে লাগে।
যে ভাবে বানাবেন তুলসীর মাস্ক-
১ চা-চামচ তুলসীপাতা বাটা
৪-৫ ফোঁটা গোলাপজল
১ চা-চামচ চন্দনগুঁড়ো
৩-৪ ফোঁটা হোহোবা অয়েল
সমস্ত উপকরণ ভাল করে মিশিয়ে নিন। ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে মিশ্রণটি ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। তার পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিন। মাসে অন্তত চার বার তা ব্যবহার করুন। দাগছোপ দূর হয়ে ত্বক উজ্জ্বল হবে এতে।
নিমের মাস্ক বানানোর পদ্ধতি-
৮-১০টি নিমপাতা
১ টেবিল চামচ মুলতানি মাটি
২-৩ টেবিল চামচ গোলাপজল
নিমপাতা বেটে নিন, তার সঙ্গে যোগ করুন মুলতানি মাটি এবং গোলাপজল। সমস্ত উপকরণ মিশিয়ে পরিষ্কার মুখে মাখুন। মাস্ক শুকিয়ে এলে ধুয়ে ফেলুন। ব্রণ কমাতে, ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে মাস্কটি।